কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধিঃ
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের তালিকাভুক্ত, উখিয়ার কুতুপালং লম্বাশিয়া ক্যাম্প ভিত্তিক ও রত্নাপালং ইউনিয়নের করইবনিয়া, সীমান্ত এলাকা ইয়াবা ব্যবসা কুতুপালং লম্বাশিয়া ক্যাম্পের টানা ব্রীজ সংলগ্ন এলাকার আব্দুস সালামের দুই ছেলে আন্ডার গ্রাউন্ডে থাকা শীর্ষ ইয়াবা কারবারি শাহাব মিয়া ও তার ছোট ভাই শফিউল্লাহর প্রকাশ জামাই এর দখলে বলে অভিযোগ উঠেছে।
সূত্রমতে, কুতুপালং লম্বাশিয়া ক্যাম্পের শত অপকর্মের অন্যতম হোতা শীর্ষ ইয়াবা কারবারি সাহাব মিয়া ও তার ছোট ভাই শফিউল্লাহ কৌশলে ইয়াবার কালো টাকার পাহাড়ের বিনিময়ে বাংলাদেশী পাসপোর্ট নিয়ে রোহিঙ্গা সাহাব মিয়া থেকে স্থানীয় পরিচয় দিয়ে ক্যাম্প ও সীমান্ত এলাকায় চরম নৈরাজ্য চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। শুধু তাই নয়, উখিয়া উপজেলার রত্নাপালং ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের করইবনিয়া সীমান্ত এলাকায় একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে তোলে দুই ভাই প্রকাশ্যে অস্ত্রের মহড়া দিয়ে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ওপার থেকে এপারে বস্তায় বস্তায় ইয়াবার চালান এদেশে নিয়ে এসে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাচার করে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। কিন্ত দেখার কেই নেই।
তাদের সহযোগী হিসেবে রয়েছেন ইকবাল, ভুট্টো, ফারুক, মিজান, হাকিম আলী প্রকাশ বার্মায়া হাকিম আলী, ইউনুসসহ আরো অর্ধশতাদিক তরুণ ইয়াবা মাদক কারবারী ও ছাত্ররা জড়িত হয়েছে এই মাদক সিন্ডিকেটে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।
উক্ত ইয়াবা গডফাদার সীমান্ত এলাকায় এক কথিত জনপ্রতিনিধির সেল্টার নিয়ে এলাকায় স্থানীয় পরিচয় দিয়ে নানা অনৈতিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে। অচিরেই শাহাব মিয়া ও তার ভাই শফিউল্লাহকে গ্রেপ্তার পূর্বক কঠিন শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা না হলে সীমান্ত এলাকা ও ক্যাম্পের আইনশৃংলা পরিস্থিতি চরম অবনতি হওয়ার আশংকা দেখা দিবে বলে তারা মনে করছে।
এ ব্যাপারে উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ আহম্মদ সন্জুর মোরশেদ তদন্তপূর্বক জিয়াবুল হককে আইনের আওতায় আনা হবে এবং মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি জানান।